নিজস্ব প্রতিবেদক
নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ কাঁচপুর চেঙ্গাইল রোড হাইওয়ে মহাসড়কে,সোনারগাঁও উপজেলা প্রবেশ গেইট এর আশেপাশে বাঁশের বেড়া দিয়ে আটকে পিছনের দোকানদারদের কাজ থেকে মোটা অংকের চাঁদার টাকা দাবি করে দোকানদাররা চাঁদার টাকা না দিতে অসমতি থাকায় বাঁশ দিয়ে বেড়া দিয়ে প্রবেশ পথ বন্ধ করে এবং সেখানে ফুলের গাছ লাগায় আর বলে সোনারগাঁ প্রবেশপথ রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব তাই বেড়া দিলাম কিন্তু কিছুদিন পর হাইওয়ের রাস্তায় অবৈধ ভাবে ফুটপাতের দোকান বসায়।এর কারণে এখন আর সোনারগাঁও উপজেলা স্বাগতম লেখাটি দেখা যায় না সাধারণ পথচারীরা বলেন সোনারগাঁও উপজেলা প্রবেশ গেইট সোনারগাঁ উপজেলা স্বাগতম লেখাটি আমাদের সোনারগাঁওয়ের গর্ব আর সেই লেখাটির আশেপাশে আমরা যেতে পারছিনা আমরা লেখাটির সামনে যেয়ে একটি সেলফিও তুলতে পারছি না কিন্তু অন্যান্য জায়গায় স্বাগতম উপজেলার লেখার আশেপাশ খোলা থাকে আর এখানে আটকানো কেন কেউ কি দেখে না প্রশাসনের লোকজন কোথায় এই বাঁশের বেড়াটি খুলছে না কেন আর চাঁদাবাজদের ধরে না কেন। বাসের,বেড়ার এ ব্যাপারে সোনারগাঁয়ের ইউনো মহোদয় ও সোনারগাঁ উপজেলার নির্বাহী কমিশনার ভূমি উন্নয়ন কর্মকর্তা বলেন এ ব্যাপারে আমরা কিছুই জানিনা সোনারগাঁও উপজেলার স্বাগতম লেখাটি রক্ষা করা আমাদের সকলেরই দায়িত্ব তাই এ ব্যাপারটি রোডশান হাইওয়ের কনটেকদার কে জানান আমরা আছি পদক্ষেপ অবশ্যই নিব।বাসের বেড়ার পিছনের দোকানদারদের সাথে কথা বলে জানা যায় সামনের হাইওয়ের রাস্তায় ফুটপাত দোকান বসিয়ে প্রতিনিয়ত ১০০ টাকা থেক দেড়শ টাকা করে নিচ্ছে রাকিব (২৭) নামের একজন চাঁদাবাজ । নাম প্রকাশে অনিচ্ছু এলাকার স্থানীয় স্থানীয় বাসিন্দা জামাতের নেতা বলেন কিশোর গেং লিডার,ও চাঁদাবাজদের গডফাদার মোঃ খোরশেদ (৩৫)পিতা সিডু মিয়া,তিনি বিএনপির নেতা হাজী সেলিম হক রুমি তার ছোট ভাই পরিচয় দিয়ে ৫ ই আগস্টের পর থেকে,বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে প্রকাশ্যে করছে চাঁদাবাজি,তার অত্যাচারের ভুক্তভোগী বেড়ার পিছনের দোকানদার ও এলাকাবাসী পথচারীরা তাই প্রশাসনের ঊর্ধ্বত কর্মকর্তার কাছে পদক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী ও সাধারণ জনগণ যেন এই বাঁশের বেড়াটি এখান থেকে উচ্ছেদ করে এবং চাঁদাবাজদের ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেন।এই নিউজটি ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াতে প্রকাশ হওয়ার পরে। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী।সোনারগাঁও উপজেলা প্রবেশ গেটের আশেপাশের দোকানপাট উচ্ছেদ করেন এবং মোঃ খোরশেদকে বাসের বেড়াটি খুলে ফেলতে বলে কিন্তু বাসের বেড়াটি সে খোলেনি এ ব্যাপারে কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হাজী মো.শাহ-আলম ও বলেন বাঁশের বেড়াটি যেন খুলে দেওয়া হয়। তারপরও কিশোর গাং লিডার ও চাঁদাবাজদের গডফাদার বাঁশের বেড়াটি খোলেনি।পরে জেলা বিএনপির সদস্য ও কাচপুর ইউনিয়ন পিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি লোক পাঠিয়ে বাসের বেড়াটি খুলতে বলে তারপর তারপরও কলেনি বলে এটা কি সেলিম সাহেবের জায়গা,তারপর ১৫ ই ডিসেম্বর দুপুর ১২ টায়। হাজী সেলিম হক রুমির ছোট ভাই মোঃ হানিফ তার নির্দেশে বাঁশের বেড়াটি উচ্ছেদ করা হয় হাজী মোহাম্মদ সেলিম হক বলেন বিএনপি’র নাম ভাঙ্গিয়ে যারা চাঁদাবাজি ও সরকারি জায়গা অবৈধভাবে দখল করে তারা,আওয়ামী লীগের লোক বিএনপির সুনাম নষ্ট করার জন্য এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে তাই তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের ঊর্ধ্বত কর্মকর্তারা যেন কঠোর পদক্ষেপ নেয়
Leave a Reply