সিদ্দিকুর রহমান লস্কর নামে এক যুবক পুরান ঢাকার চকবাজারের পাইকারি রেকসিন প্লাস্টিক ও বেবি মশারি ব্যবসায়ী থেকে গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ চাঁদা দাবি করে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদকে চাঁদা না দেওয়ার কারণে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্করকে মিথ্যা মামলা দেয় গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ বলে ব্যবসায়ীকে তোকে আমি চাইরি আগস্টের মারামারি মামলা দিয়ে ভিতরে ঢুকাবো কিন্তু ছাত্র আন্দোলনের সময় কোন প্রকারের গেন্ডারিয়া থানা দিন এলাকায় কোন প্রকারের নাশকতা সৃষ্টি হয়নি ঠিক তেমনি সময় ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর কে গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ কে চাঁদা না দেওয়ার কারণে সিদ্দিকুর রহমান লস্করকে একটি মিথ্যা মামলা দায়ী করে যাহার মামলার নাম্বার ও তারিখ ৪|৮|২৪ ইং তারিখে ঘটনায় গেন্ডারিয়া থানার সিআর ১৬৩|২৪ তারিখ ১৫|১০|২৪ ইং ধারা ১৪৩|১০৯|৩২৬|৩০৭|৫০৬|৩৪ ধারা পেলেন কোড নামক একটি মামলা বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে দায় করেন ৫৯ জনের নামে এরমধ্যে একজন রয়েছে যে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর সুত্রোক্ত মামলার ঘটনায় তারিখ ও সময় ব্যবসায় সিদ্দিকুর রহমান লস্কর চকবাজারের অবস্থান ছিল মামলার ঘটনায় শহিত ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর সংশ্লিষ্টতা নাই এই মিথ্যা মামলার জন্য ওসি গেন্ডারিয়া আবু শাহেদ ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্করকে থানায় ডেকে নিয়ে বলে তুই আমাকে এক লক্ষ টাকা দে আমি তোকে মামলার নাম থেকে বাদ দিয়ে দিব এই কথায় ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু সাঈদকে এক লক্ষ টাকা দেয়নি বিধায় তাকে মিথ্যা মামলা দায়ী করে কিন্তু ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর সে কোন প্রকার কোন পার্টি সাথে জড়িত নয় এজাহারে যে ৫৯ জনের নামে মামলা ছিল তাহার প্রধান আসামি হল সুত্রোক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আবু শাহেদ বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে তিনজন আসামীকে চূড়ান্ত প্রতিবেদন হতে অব্যাহতি দেন অব্যাহতি প্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে মোহাম্মদ রাজিব {৪২} পিতা শহিদুল্লাহ মিনু ঠিকানা ৮৭ কেবি রোড গেন্ডারিয়া থানা ঢাকা যিনি গেন্ডারিয়া থানার আওয়ামী লীগের সভাপতি ৪৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগের আমলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্লেন মেয়র শহিদুল্লাহ মিনু এর ছেলে রাজিব অন্য অব্যাহতি প্রাপ্ত আসামী মাহবুবুর রহমান মিশু {৪০} গেন্ডারিয়া থানার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন মামলা তদন্ত কর্মকর্তা ওসি আবু শাহেদ টাকার জন্য বিভিন্ন নিরীহ নির অপরাধ নির্দলীয় নিরপেক্ষ এবং ব্যবসায়ীদের কে টার্গেট করে হয়রানি করে মিথ্যা মামলার আসামি করে চালান দেবে মর্মে হুমকি ডামু কি দিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং কি তার থানার ফোজদের সাথে ও অক্ষত ভাষায় গালিগালাজ করে থাকে অনেকেই ভয়ে মুখ খুলতে ভয় পায় নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বিভিন্ন লোকের মুখে জানতে পারি গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ থানা এলাকায় ধূপখোলা বাজারে কাঁচা বাজার মাছ বাজার ফল পট্টি মাইক্রো স্ট্যান্ড দয়াগঞ্জ বাজার লোহারপুল মোড়ের বাজার আলমগঞ্জ ঘাটের দোকান পাট ট্রাক স্ট্যান্ড করাতিটোলা রেললাইন সস্থ স্টিলের দোকান সহ বিভিন্ন দোকান সরগুপ্ত রোডস্থ কাঁচা বাজার নারিন্দা পুলিশ লাইনের পার্শ্ববর্তী খাবারের দোকান ও হোটেল থেকে বানিয়া নগর বউবাজার গেন্ডারিয়া বিদ্যালয় এর সামনে ফুটপাতে দোকান ঘন্টিগড় রেললাইনস্থ বিভিন্ন দোকান দয়াগঞ্জ এর বিভিন্ন লোহার দোকান এবং আজগর আলী মেডিকেল লোহারপুল মালঞ্চ বাস স্ট্যান্ড ঘন্টি গড় মাদক স্পট এবং থানা এলাকায় বিভিন্ন ভাঙ্গারি দোকান হইতে বিভিন্ন লোক দিয়ে ওসি আবু শাহেদ তার নিজের জন্য সাপ্তাহিক ও মাসিক মাসোহারা তোলেন এবং কি গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ নামে আরেকটি অভিযোগ রয়েছে রনি নামে একটি ছেলের গত১|১২|২৪ তারিখে ধারা ১৪৩|১৮৬|২২৪|২২৫|৩৩২|৩৩৩|৩৫৩|৩০৭|৩৪ পেনাল কোড গেন্ডারিয়া থানার মামলার নাম্বার(১) ১|১২|২৪ মামলা দায়ী করে রনি নামের একটি ছেলেকে মিথ্যা মামলা দিয়ে গেন্ডারিয়া থানার ওসি শাহেদ গত ২৫|১|২৫ তারিখে রাত আনুমানিক ৮:৩০ ঘটিকার গেন্ডারিয়া থানার দিন ঘন্টি গড় এলাকায় রশিদের হোটেলের পাশে হোটেলের থেকে খাওয়া অবস্থায় গেন্ডারিয়া থানার ওসি শাহেদ তার সঙ্গী অফিসার ফোর্স নিয়ে হোটেলে ভিতরে ঢুকে রনি নামে এক যুবককে এলো পাতাড়ি মারধর করে এবং কি অক্ষত ভাষায় গালিগালাজ করে এবং কি রনিকে টেনে হিচড়ে ওসির গাড়িতে তুলে গেন্ডারিয়া থানা নিয়ে আসে এবং ওসি আবু শাহেদ বলেন ওই রনি তুই মাদক ব্যবসা করিস আমার নামে তোকে টাকা তুলতে বলছি তুই টাকা তুলিস নাই এক লক্ষ টাকা দিবি নয় তোরে পুলিশ এসোল্ট মামলায় চালান দিয়ে দিব গেন্ডারিয়া থানার ওসি শাহেদ অন্যায় ভাবে দাবিকৃত এক লক্ষ টাকা দিতে না পারায় রনিকে বেধর মারধর করে রনির কাছে থেকে কিছু নগদ টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নিয়ে যায় ওসি শাহেদ তারপর রনিকে মামলা দিয়ে চালান করে দেয় দুই মাস ২০ দিন জেল হাজতে থাকা অবস্থায় আর একটি মামলা দায়ী করেন রনি নামে গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ এই ওসির যন্ত্রণা অত্যাচার এবং কি মিথ্যা মামলায় ভয় ভিত্তি দেখানোর কারণে অনেকে ঘরবাড়ি ছাড়া কর্মকর্তা ওসি আবু শাহেদ অত্র মামলা হতে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর নামে অব্যাহতি দেওয়া জন্য লোক মারফত মোটা অংকের টাকা দাবি করে ওসির কথায় রাজি না হওয়ায় শুধু লস্কর নাম কে কেন্দ্র করে সঠিকভাবে তদন্ত না করে লস্করকে মামলার হয়রানি করার জন্য আসামি করে তাই মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও আইজি মহোদয় এবং কি পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের কাছে অনুরোধ করছি গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ সুষ্ঠু বিচার দাবিসিদ্দিকুর রহমান লস্কর নামে এক যুবক পুরান ঢাকার চকবাজারের পাইকারি রেকসিন প্লাস্টিক ও বেবি মশারি ব্যবসায়ী থেকে গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ চাঁদা দাবি করে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদকে চাঁদা না দেওয়ার কারণে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্করকে মিথ্যা মামলা দেয় গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ বলে ব্যবসায়ীকে তোকে আমি চাইরি আগস্টের মারামারি মামলা দিয়ে ভিতরে ঢুকাবো কিন্তু ছাত্র আন্দোলনের সময় কোন প্রকারের গেন্ডারিয়া থানা দিন এলাকায় কোন প্রকারের নাশকতা সৃষ্টি হয়নি ঠিক তেমনি সময় ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর কে গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ কে চাঁদা না দেওয়ার কারণে সিদ্দিকুর রহমান লস্করকে একটি মিথ্যা মামলা দায়ী করে যাহার মামলার নাম্বার ও তারিখ ৪|৮|২৪ ইং তারিখে ঘটনায় গেন্ডারিয়া থানার সিআর ১৬৩|২৪ তারিখ ১৫|১০|২৪ ইং ধারা ১৪৩|১০৯|৩২৬|৩০৭|৫০৬|৩৪ ধারা পেলেন কোড নামক একটি মামলা বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে দায় করেন ৫৯ জনের নামে এরমধ্যে একজন রয়েছে যে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর সুত্রোক্ত মামলার ঘটনায় তারিখ ও সময় ব্যবসায় সিদ্দিকুর রহমান লস্কর চকবাজারের অবস্থান ছিল মামলার ঘটনায় শহিত ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর সংশ্লিষ্টতা নাই এই মিথ্যা মামলার জন্য ওসি গেন্ডারিয়া আবু শাহেদ ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্করকে থানায় ডেকে নিয়ে বলে তুই আমাকে এক লক্ষ টাকা দে আমি তোকে মামলার নাম থেকে বাদ দিয়ে দিব এই কথায় ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু সাঈদকে এক লক্ষ টাকা দেয়নি বিধায় তাকে মিথ্যা মামলা দায়ী করে কিন্তু ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর সে কোন প্রকার কোন পার্টি সাথে জড়িত নয় এজাহারে যে ৫৯ জনের নামে মামলা ছিল তাহার প্রধান আসামি হল সুত্রোক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আবু শাহেদ বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে তিনজন আসামীকে চূড়ান্ত প্রতিবেদন হতে অব্যাহতি দেন অব্যাহতি প্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে মোহাম্মদ রাজিব {৪২} পিতা শহিদুল্লাহ মিনু ঠিকানা ৮৭ কেবি রোড গেন্ডারিয়া থানা ঢাকা যিনি গেন্ডারিয়া থানার আওয়ামী লীগের সভাপতি ৪৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগের আমলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্লেন মেয়র শহিদুল্লাহ মিনু এর ছেলে রাজিব অন্য অব্যাহতি প্রাপ্ত আসামী মাহবুবুর রহমান মিশু {৪০} গেন্ডারিয়া থানার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন মামলা তদন্ত কর্মকর্তা ওসি আবু শাহেদ টাকার জন্য বিভিন্ন নিরীহ নির অপরাধ নির্দলীয় নিরপেক্ষ এবং ব্যবসায়ীদের কে টার্গেট করে হয়রানি করে মিথ্যা মামলার আসামি করে চালান দেবে মর্মে হুমকি ডামু কি দিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং কি তার থানার ফোজদের সাথে ও অক্ষত ভাষায় গালিগালাজ করে থাকে অনেকেই ভয়ে মুখ খুলতে ভয় পায় নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বিভিন্ন লোকের মুখে জানতে পারি গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ থানা এলাকায় ধূপখোলা বাজারে কাঁচা বাজার মাছ বাজার ফল পট্টি মাইক্রো স্ট্যান্ড দয়াগঞ্জ বাজার লোহারপুল মোড়ের বাজার আলমগঞ্জ ঘাটের দোকান পাট ট্রাক স্ট্যান্ড করাতিটোলা রেললাইন সস্থ স্টিলের দোকান সহ বিভিন্ন দোকান সরগুপ্ত রোডস্থ কাঁচা বাজার নারিন্দা পুলিশ লাইনের পার্শ্ববর্তী খাবারের দোকান ও হোটেল থেকে বানিয়া নগর বউবাজার গেন্ডারিয়া বিদ্যালয় এর সামনে ফুটপাতে দোকান ঘন্টিগড় রেললাইনস্থ বিভিন্ন দোকান দয়াগঞ্জ এর বিভিন্ন লোহার দোকান এবং আজগর আলী মেডিকেল লোহারপুল মালঞ্চ বাস স্ট্যান্ড ঘন্টি গড় মাদক স্পট এবং থানা এলাকায় বিভিন্ন ভাঙ্গারি দোকান হইতে বিভিন্ন লোক দিয়ে ওসি আবু শাহেদ তার নিজের জন্য সাপ্তাহিক ও মাসিক মাসোহারা তোলেন এবং কি গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ নামে আরেকটি অভিযোগ রয়েছে রনি নামে একটি ছেলের গত১|১২|২৪ তারিখে ধারা ১৪৩|১৮৬|২২৪|২২৫|৩৩২|৩৩৩|৩৫৩|৩০৭|৩৪ পেনাল কোড গেন্ডারিয়া থানার মামলার নাম্বার(১) ১|১২|২৪ মামলা দায়ী করে রনি নামের একটি ছেলেকে মিথ্যা মামলা দিয়ে গেন্ডারিয়া থানার ওসি শাহেদ গত ২৫|১|২৫ তারিখে রাত আনুমানিক ৮:৩০ ঘটিকার গেন্ডারিয়া থানার দিন ঘন্টি গড় এলাকায় রশিদের হোটেলের পাশে হোটেলের থেকে খাওয়া অবস্থায় গেন্ডারিয়া থানার ওসি শাহেদ তার সঙ্গী অফিসার ফোর্স নিয়ে হোটেলে ভিতরে ঢুকে রনি নামে এক যুবককে এলো পাতাড়ি মারধর করে এবং কি অক্ষত ভাষায় গালিগালাজ করে এবং কি রনিকে টেনে হিচড়ে ওসির গাড়িতে তুলে গেন্ডারিয়া থানা নিয়ে আসে এবং ওসি আবু শাহেদ বলেন ওই রনি তুই মাদক ব্যবসা করিস আমার নামে তোকে টাকা তুলতে বলছি তুই টাকা তুলিস নাই এক লক্ষ টাকা দিবি নয় তোরে পুলিশ এসোল্ট মামলায় চালান দিয়ে দিব গেন্ডারিয়া থানার ওসি শাহেদ অন্যায় ভাবে দাবিকৃত এক লক্ষ টাকা দিতে না পারায় রনিকে বেধর মারধর করে রনির কাছে থেকে কিছু নগদ টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নিয়ে যায় ওসি শাহেদ তারপর রনিকে মামলা দিয়ে চালান করে দেয় দুই মাস ২০ দিন জেল হাজতে থাকা অবস্থায় আর একটি মামলা দায়ী করেন রনি নামে গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ এই ওসির যন্ত্রণা অত্যাচার এবং কি মিথ্যা মামলায় ভয় ভিত্তি দেখানোর কারণে অনেকে ঘরবাড়ি ছাড়া কর্মকর্তা ওসি আবু শাহেদ অত্র মামলা হতে ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান লস্কর নামে অব্যাহতি দেওয়া জন্য লোক মারফত মোটা অংকের টাকা দাবি করে ওসির কথায় রাজি না হওয়ায় শুধু লস্কর নাম কে কেন্দ্র করে সঠিকভাবে তদন্ত না করে লস্করকে মামলার হয়রানি করার জন্য আসামি করে তাই মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও আইজি মহোদয় এবং কি পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের কাছে অনুরোধ করছি গেন্ডারিয়া থানার ওসি আবু শাহেদ সুষ্ঠু বিচার দাবি
Leave a Reply