স্টাফ রিপোর্টার,
২৪ইং ২০২৫ইং সোমবার,
নান্টু সুমন গংদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে ২৪/৩/২০২৫ তারিখ এডিএম কোর্ট ঢাকা হাজিরা দিতে এসে বাদীকে হুমকি প্রদান এবং বাদীর এডভোকেট শাখাওয়াত হোসেনের উপস্থিতিতে তার মহুরীর মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। আফরোজা আক্তার আঁখি প্রত্যেক তারিখে হাজিরা দিতে এসে একেরপর এক ঘটনা ঘটিয়ে চলছে।এর আগে মিরপুর কাফরুল থানার একটা মিথ্যা গনধর্ষণ মামলায় বাদী সাংবাদিক সাইফুল্লাহ কে এক নাম্বার আসামি করেছে। সাইফুল্লাহ যেই মামলার বাদী সেই একি মামলার হাজিরা দিতে এসে আফরোজা আক্তার আঁখি এডিএম কোর্টে গনধর্ষণ মামলার বাদী কে বসিয়ে রাখে কারণ মামলাটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।বাদী যেহেতু সাইফুল্লাহ কে চিনে না সেক্ষেত্রে একমাত্র চিনানোর উপায় হলো গনধর্ষণ মামলার বাদী কে কোর্টে বসিয়ে রাখা সবকিছু কার্যক্রম পরিচালনা করে সাইফুল্লাহর বিবাদী আফরোজা আক্তার আঁখি । আফরোজা আক্তার আঁখি একজন প্রতারক চক্রের সদস্য ও দেহ ব্যবসায়ী। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লেখালেখি হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে তার একটা বিশাল নেটওয়ার্ক যাদের মাধ্যমে সে ইয়াবা ব্যবসা এবং সেবন সবটাই করে থাকে। সাইফুল্লাহ এর পাশাপাশি মহল্লায় থাকার সুবাদে গভীর প্রেমের সম্পর্ক হয় এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান সাংসারিক খরচ বহন করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার কথা বলে। পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাবে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে এছাড়া ধার বাবদ প্রায় ৮ থেকে ৯ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এরপর আটকিয়ে ভিডিও ধারণ করে কাবিন নামায় স্বাক্ষর নেয় ভূয়া পুলিশ পরিচয়ে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়।এরপর যখন সাইফুল্লাহ আফরোজা গঙের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে সেই থেকে বাদী সাইফুল্লাহ কে আফরোজা আক্তার আঁখি এবং তার লালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে কয়েকবার অপহরণের চেষ্টা করে। যাহার মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। এছাড়াও সে সাইফুল্লাহ কে নামে বেনামে বিভিন্ন লোক দিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে।২/২/২৫ তারিখ হাজিরা দিতে এসে ও সাংবাদিক সাইফুল্লাহ এর উপর ঢাকা সিএমএম আদালতের লোহার গেইটের সামনে বিবাদী আফরোজা আক্তার আঁখি ও তার ভাই গুলজার ধস্তাধস্তি করে এবং কথিত গনধর্ষণ মামলার বাদী ও সাথে ছিল।এ সময় বাদী সাইফুল্লাহ এর কাছে থাকা মোবাইল ফোন,ঘরি, মানিব্যাগ,ব্যাগে থাকা টাকা এবং স্বর্নের একটা আটানি হাতের আঙটি নিয়ে যায়। অপহরণ করে উঠিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে আইনজীবী ও পথচারীদের সহায়তায় বাদী সাইফুল্লাহ বেঁচে যায়। এখন একজন সাংবাদিক হিসাবে সাইফুল্লাহ খুব দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে ফেরারি হয়ে পালিয়ে থাকতে হয় তাকে। আপনারাই বলুন যে এই আফরোজা আক্তার আঁখি এর গডফাদার কারা।বেশ কিছু আবাসিক হোটেলের মালিক ও সন্ত্রাসী এরা আফরোজা কে বর্তমানে শেল্টার দেয়। আফরোজা আক্তার আঁখি এর পরিচয় কি? এর আসল নাম আফরোজা আক্তার ছদ্মনাম আঁখি গ্রাম লাদুর চর পোস্ট মহজমপুর থানা সোনারগাঁও জেলা নারায়নগঞ্জ পিতা মৃত্যু আলাউদ্দিন মোল্লা মাতা নুরবানু। এর বিরুদ্ধে আগে পরে অনেক মামলা ছিল এমনকি সে ২০২০ সালে যাত্রাবাড়ি থানায় ইয়াবা সহ আবাসিক হোটেলে ধরা পড়ে এরপর জেল খাটে।তার এলাকার লোকজন তাকে ঘৃনার চোখে দেখে কিন্তু মহিলা মানুষ দেখে ভয়ে কিছু বলতে পারে না। আপনাদের মাধ্যমে আফরোজা আক্তার আঁখি এর পাতানো ও বিভিন্ন লোক দিয়ে হয়রানি মুলক মামলার প্রতিকার চাচ্ছে মোঃ সাইফুল্লাহ। এছাড়া দেশের মহামান্য প্রধান উপদেষ্টা আইন উপদেষ্টা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা পুলিশ মহাপরিদর্শক ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দৃষ্টি কামনা করেছেন জনাব মোঃ সাইফুল্লাহ সিনিয়র রিপোর্টার।
Leave a Reply