1. lifemedia766@gmail.com : admin : Badsah Deoan
  2. aglovelu99@gmail.com : Ag Lovelu : Ag Lovelu
  3. infocrime24@gmail.com : info crime24 : info crime24
  4. crimereport24@gmail.com : Crime Report : Crime Report
  5. mehedyhasan321m@gmail.com : Mehedy Hasan : Mehedy Hasan
  6. musasirajofficial@gmail.com : Musa Asari : Musa Asari
  7. crime7775@gmail.com : Ariful Islam : Ariful Islam
  8. nurealomsah@gmail.com : Nure Alom Sah : Nure Alom Sah
৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অর্জিত গণতন্ত্র আজ ধংশের পথে: জেএসএফ বাংলাদেশ - Crime Report 24
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সাঘাটায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ইসবপুর গ্রাম আদালত বিষয়ক ভিডিও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত। ইসবপুর গ্রাম আদালত বিষয়ক ভিডিও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত। পলাশবাড়ী উপজেলায় নাগরিক প্লাটফম এর ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত নয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ একরামুল হোসাইনের সাথে ভোলাহাট প্রেসক্লাবের সদস্যদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ!! এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত বিজয় নগরে দোকান দখলের চেষ্টা: প্রভাবশালী আইয়ুব খানের জোরপূর্বক তালা ময়মনসিংহ মুক্ত দিবসের বর্ণাঢ্য আয়োজন পাঁচবিবিতে ট্রেনে কেটে যুবকের মৃত্যু ত্রিশালে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা ত্রিশাল মুক্ত দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য বিজয় র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অর্জিত গণতন্ত্র আজ ধংশের পথে: জেএসএফ বাংলাদেশ

  • প্রকাশকাল: রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫

হাকিকুল ইসলাম খোকন,বাপসনিউজঃ জাতীয় সম্মিলিত ফোরাম (জেএসএফ ) বাংলাদেশের সংগঠক হাজী আনোয়ার হোসেন লিচন একবিবৃতিতে আইবিএননিঊজকে জানিয়েছেন,৬ ডিসেম্বর, স্বৈরাচার পতন দিবস। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের এই দিনে পতন হয় স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের। অস্থায়ী সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন তিনি। যদিও বাংলাদেশে ১ম সামরিক শাসন এসেছিল ফৈজি রাষটপতি জিয়াউর রহমানের মাধ‍্যামে ।

৬ ডিসেম্বর গণমাধ্যমে প্রেরিত বিবৃতিতে জাতীয় সম্মিলিত ফোরাম (জেএসএফ ) বাংলাদেশ এর সংগঠক হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন বাপসনিউজকে জানিয়েছেন,প্রায় ৯ বছরের সামরিক শাসন। কর্মকাণ্ডে হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ হয়ে ওঠেন স্বৈরশাসক। বিশ্ব বেহায়ার তকমা নিয়ে শেষতক পতন, নব্বইয়ের ৬ ডিসেম্বর। তার আগে রক্তস্রোতে ভাসে ঢাকা। নুর হোসেন, ডা. মিলনরা হয়ে ওঠেন গণ-অভ্যুত্থানের প্রতীক।খবর আইবিএননিউজ।

তিনটি শক্তি ছিল তখন সবচেয়ে কার্যকর—ছাত্রদের সংগঠিত নেতৃত্ব, রাজনৈতিক দলের ঐক্য এবং সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ। যা গণতান্ত্রিক যাত্রায় একটা মাইলফলক।

“১৯৯০ সালের অভ্যুত্থান, যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। এর নেতৃত্বে ছিল ছাত্র-জনতা। স্বৈশাসক হয়ে ওঠার পরিপ্রেক্ষিতে এই পতনের পরে আরেকটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছিল ১৯৯১ সালে, নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।”

“সব রাজনৈতিক দলের পক্ষে সচেতন প্রয়াশ দরকার। এছাড়া আমরা যেমন নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে একটা ক্ষণিক গণতন্ত্রের স্ফূরণ দেখেছি, তেমনি ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানেও দেখেছি। কিন্তু এর সুফল ভোগ করার জন্য সবার সম্মিলত প্রচেষ্টা আমরা এখনো দেখছি না।”

“স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব সমৃদ্ধিতে বিশ্বাস করেন-মনে প্রাণে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক অথবা সাংবিধানিক পরিবর্তন অবশ্যই প্রয়োজন।”

৩৪ বছর পর এসে বিশ্লেষকদের মত ৯০-এর গণতান্ত্রিক চেতনা আজও জরুরি। কারণ দলাদলি, অবিশ্বাস এবং রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা গণতন্ত্রকে দুর্বল করছে। তাই স্বৈরাচার পতন দিবস শুধু স্মরণ নয়—একটি সতর্কবার্তাও।এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন,আজ ৬ ডিসেম্বর, স্বৈরাচার পতন দিবস। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের এই দিনে পতন হয় স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের। অস্থায়ী সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন তিনি। একপর্যায়ে গৃহপালিত বিরোধীদলের নেতা হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কলংকিত অন্যায়ের জন্ম দেন।

তিনটি শক্তি ছিল তখন সবচেয়ে কার্যকর—ছাত্রদের সংগঠিত নেতৃত্ব, রাজনৈতিক দলের ঐক্য এবং সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ। যা গণতান্ত্রিক যাত্রায় একটা মাইলফলক।
“১৯৯০ সালের অভ্যুত্থান, যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। এর নেতৃত্বে ছিল ছাত্র-জনতা। স্বৈশাসক হয়ে ওঠার পরিপ্রেক্ষিতে এই পতনের পরে আরেকটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছিল ১৯৯১ সালে, নির্বাচনের মধ্য দিয় ।
“১৯৯০ সালের অভ্যুত্থান, যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। এর নেতৃত্বে ছিল ছাত্র-জনতা। স্বৈশাসক হয়ে ওঠার পরিপ্রেক্ষিতে এই পতনের পরে আরেকটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছিল ১৯৯১ সালে, নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।”

“সব রাজনৈতিক পক্ষের সচেতন প্রয়াশ দরকার। এছাড়া আমরা যেমন নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে একটা ক্ষণিক গণতন্ত্রের স্ফূরণ দেখেছি, তেমনি ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানেও দেখেছি। কিন্তু এর সুফল ভোগ করার জন্য সবার সম্মিলত প্রচেষ্টা আমরা এখনো দেখছি না।”

“স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব সমৃদ্ধিতে বিশ্বাস করেন-মনে প্রাণে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক অথবা সাংবিধানিক পরিবর্তন অবশ্যই প্রয়োজন।”

৩৪ বছর পর এসে বিশ্লেষকদের মত ৯০-এর গণতান্ত্রিক চেতনা আজও জরুরি। কারণ দলাদলি, অবিশ্বাস এবং রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা গণতন্ত্রকে দুর্বল করছে। তাই স্বৈরাচার পতন দিবস শুধু স্মরণ নয়—একটি সতর্কবার্তাও।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এধরণের অন্যান্য নিউজ