নিউজ ডেস্ক
য়া চলছিল। ওই গৃহবধূ শিক্ষিকার স্বামী কুড়িগ্রামে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন। এ সুযোগে শিক্ষিকা ও শিক্ষক সুমনের সম্পর্ক গভীরে পৌঁছে যায়।
এ অবস্থায় সুমন মিয়া প্রায়ই ওই শিক্ষিকার বাড়িতে যাতায়াত করতেন। এরই একপর্যায়ে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) রাতে ওই শিক্ষিকার বাড়িতে সুমন মিয়া গোপনে প্রবেশ করেন। এরপর স্থানীয়রা টের পেয়ে তাদের আটক করেন। ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্য ও গ্রামপুলিশরা। তারপর রাতভর চলে দেন-দরবার। এরই মধ্যে বুধবার সকালে পুলিশ খবর পেয়ে পরকীয়ায় লিপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাকে গ্রেফতার করে।
শিক্ষিকার দাবি- গত তিন বছর আগে তার স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে। তখন থেকে আলাদা বাড়ি করে সেখানে বসবাস করে আসছি। ভাই সম্পর্কের সুবাদে সুমন মিয়া আমাদের বাড়িতে যাতায়াত করতেন। তার সঙ্গে অসামাজিক কিছু নেই।
কামারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এআরএম মাহফুজার রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়েছে।
সাদুল্লাপুর থানার ওসি তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, গ্রেফতারকৃত ওই নারী-পুরুষকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
Leave a Reply