নেত্রকোণা জেলার, প্রতিটা নেতাকর্মী সমর্থক রাজ সাক্ষী হলফ, করে বলতে পারি,অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আনোয়ারুল হক।
ইমন রহমান, নেত্রকোনা প্রতিনিধি ঃ
যার নামের মধ্যে আরর্শিক মনোভাব পরিলক্ষিত হয়। সর্বগুনে গুনান্নিত, একজন আর্দশবান, সৎ উচ্চ শিক্ষিত, নীরঅহংকার,নেতা নেত্রকোণা জেলা বিএনপির রাজনীতিতে আর্শীবাদ, বিগত ১৭ বছর যার অর্থ, সময় শ্রম বিনা স্বার্থে দল কে দিয়ে গেছেন, ৫ আগষ্ট এর আগে হাজারও নেতা কর্মীর মামলা জজকোর্ট, হাইকোর্ট, থেকে জামিন জেলখানায় নেতাকর্মী সমর্থকদের সার্বিক খোঁজ খবর ও তাদের পরিবারের সদস্যদের খোঁজ খবর নেওয়া। প্রতিটা রাজনৈতিক কর্মসূচী সফল করার লক্ষ্যে, সবার আগে এসে বসে থেকে বিএনপির সকল নেতাকর্মী সমর্থকে একত্রিত করে কর্মসূচী পালন করা এক প্রকার নেশায় পরিণত হয়েছিল। যার কাছ থেকে না শব্দ টা কোনো দিন শুনিনি। ১০ টি উপজেলা ৫ টি পৌর সভার সকল নেতৃবৃন্দের সাথে সবসময় যোগাযোগ রাখা সবচাইতে বড় প্রমান ডাঃ মোঃ আনোয়ারুল হক সাহেবের বাসা, এটি পার্টি অফিস না বাসা বুঝার কোন উপায় নেই সার্বক্ষণিক নেতাকর্মীদের ভিড় লেগেই থাকতো । গুন্ডামী, মাস্তানী করার মত লোক উনার পরিবারের মধ্যে লেশমাত্র নেই। এই পরিবারের মধ্যে নেত্রকোণা বিএনপির দায়িত্ব থাকা নিরাপদ। নেত্রকোণা জেলা বিএনপির এলোমেলো রাজনীতি যার হাত ধরে গতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। উনার নামে যখন মিথ্যা অপবাদ ষড়যন্ত্র করা হয় তখন নেত্রকোণা জেলা বিএনপির ঐসব লোকগুলির কথা মনে পড়ে যারা দল থেকে দলকে ব্যবহার করে শুধু নিজের আখের গুছিয়েছেন ১৭ বছর। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির মুখোশধারী কত বড় বড় রাখব বোয়াল এক দিনের জন্য ধানের শীষের প্রার্থী জন্য মাঠে নামেনি এবং ২০১৮ সালের পর থেকে তাদের একদিনের জন্য কোন আন্দোলন সংগ্রামে পায়নি, তারাই ৫ আগষ্টের পর বড় বড় কথা বলেএবং সারাক্ষণ গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে।
আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে, প্রতিটা ঘরে, ঘরে অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আনোয়ারুল হক সৃষ্টি করতে হবে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আদর্শ, ভারপ্রাপ্ত,চেয়ারম্যান, জনাব তারেক রহমানের বিশ্বস্ত অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আনোয়ারুল হক।
Leave a Reply