চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউল করিমের নির্দেশে পুরো জেলা জুড়ে চলছে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার!
অনুসন্ধানে দেখি পুলিশের রোষানল থেকে বাঁচতে মজলুম বিএনপি পরিবারের নানান অভিযোগ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ গোমস্তাপুর ও নাচোল থানায় কর্মরত অফিসার ইনচার্জদের উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে মিথ্যা মামলা নির্দেশদাতা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউল করিম, জানালেন গোমস্তাপুরের বিএনপি নেতা মরহুম আমানুল্লাহ আমান এর সন্তান ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোঃ সোহেল আমান আজেন্টসহ তার পরিবার ও স্থানীয জনতা।
জানা গেছে, এই চলতি বছরে গোমস্তাপুর ও নাচোল থানায় দুটি মামলা হয়েছে যা ভিত্তিহীন উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে ভুক্তভোগীসহ তার পরিবার এবং স্থানীয় জনতার দাবি।
স্থানীয়রা জানায়, এই মজলুম পরিবারের উপরে ঘটে যাওয়া নির্মর্মতার কথা, স্থানীয়রা একত্রিত হয়ে প্রতিবাদী কন্ঠে বলেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোঃ সোহেল আমান আর্জেন্ট সহ তার পরিবারের উপরে বোমা বিস্ফোরণ করা হয়েছিল তারা থানায় গিয়ে কোন পুলিশি সহযোগিতা পাননি, অনেক গড়িমসির পরে পুলিশ এজাহার নিলেও তা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ সুপারের নির্দেশে আইনি কার্যক্রম করতে দেওয়া হয়নি সাথে ভুক্তভোগী পরিবারের উপরেই মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে বলে ভুক্তভোগীসহ তার পরিবারের অভিযোগ,
আরো বলেন- নাচোল থানায় সাংবাদিক মোঃ সোহেল
আমান আর্জেন্টকে তাদের জমি দখলকারীরা/প্রতিপক্ষরা প্রাণে মারার উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী হামলা করলেও নাচোল থানার পুলিশ কোন সহযোগিতা করেননি এমনকি কোন এজাহার নিলেও তা পুলিশ সুপারের নির্দেশে কার্যক্রম বন্ধ রাখে ও সাংবাদিক মোঃ সোহেল আমান আর্জেন্টকে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে যা ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে স্থানীয় জনতা সহ ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ উক্ত বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে পুলিশি তাণ্ডবের সমাপ্তি ঘটিয়ে আইনের প্রতি জনগণের আস্তা ফিরিয়ে আনতে উদ্ধতম কর্তৃপক্ষ সহ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীসহ তার পরিবার ও স্থানীয় গ্রামবাসীরা।
ভুক্তভোগী- মোঃ সোহেল আমান আর্জেন্ট বলেন, আমি নিরীহ একজন সাংবাদিক বিএনপি করার কারণে বিগত সরকারের আমলে অনেক নির্যাতন-নিপীড়ন সহ হামলা মামলার শিকার হয়েছি। আমি সত্য প্রকাশ করি যার কারণে ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মা/দোসর চাঁপাইনবাবগঞ্জ সাবেক পুলিশ সুপার ছাইদুল হাছানের রোষানলে পড়েছি, সাবেক ওসি গোমস্তাপুর থানার চৌধুরী জোবায়ের আহমেদ ও নাচোল থানার ওসি তারেকুর সরকার ।
গোমস্তাপুরে আমাদের বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণ হয় যে কারণে এজাহার দায়ের করিও নাচোল থানায় আমার উপরে প্রাণঘাতী সন্ত্রাসী হামলা করা হয়েছে প্রতিকার চেয়ে সেখানেও একটি এজাহার করি আমার দুইটি এজাহারের আইনি কার্যক্রম চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ সুপারের নির্দেশে বন্ধ হয়েছে বলে আমি গোপন সূত্রে জানতে পারি আরো জানি’ তার নির্দেশেই আমাকে দুই থানায় দুটি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।
আমি বেশি কিছু বলবো না আমারসহ আমার ফ্যামিলির উপরে পুলিশ সুপারের রোষানল থেকে বাঁচাতে আমার উক্ত বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থার গ্রহণ করতে পুলিশের উদ্ধতম কর্মকর্তা সহ উপদেষ্টাগনদের কাছে অকুল আবেদন জানাচ্ছি,আমি সাবেক এসপি এবং বর্তমান এসপি ও গোমস্তাপুর থানার সাবেক দুই ওসি চৌধুরী জোবায়ের আহমেদ ও খাইরুল বাশার, নাচোল থানার বর্তমান ওসি মনিরুল ইসলামের পানিশমেন্ট সহ প্রত্যাহার চাই ।
গতকাল ২২ শে মে কোট থেকে হাজিরা দিয়ে দুপুরে নয়াদিয়াড়ী গ্রামের বাড়িতে আমার মাকে রে খে এসেছিলাম পুলিশ বলেছে রাত্রের মধ্যে এলাকা ছাড়তে একের পর এক মিথ্যা মামলা চলছে পুলিশ লীগের এ বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিনীত অনুরোধ রইলো ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ এসপি রেজাউল করিমের নির্দেশে গোমস্তাপুর থানার ওসি সহ পাঁচ থেকে সাত জন দারোগা আমার মাকে হুমকি দিয়ে এসেছে এবং আমাকে পেলে জানে মেরে ফেলবে তার একটি কারণ আমি পুলিশের বিরুদ্ধে ডকুমেন্টসহকারে নিউজ করাই তারা আমার প্রতি ক্ষিপ্ত অবিলম্বে এসপি,ওশিসহ দারোগাদের প্রত্যাহার চাইএবং আমার কিছু হলে পুলিশ সহ আমার চাচারা দায়ী থাকবে লক্ষ লক্ষ ,টাকার ঘোষের বিনিময়ে আসামিদের হয়ে এধরনের অপকর্ম করছে পুলিশ, আমি হাইকোর্টের কাগজ এসপি অফিস থানায় দিয়েছিলাম তারপরও আমাকে পুলিশ ধরছিল আমি বিকালে রাজশাহী চলে আসি আমার জীবনে কোন নিরাপত্তা নাই স্যার । ২৩/৫/২০২৫
মোঃ সোহেল আমান
Leave a Reply