1. lifemedia766@gmail.com : admin : Badsah Deoan
  2. aglovelu99@gmail.com : Ag Lovelu : Ag Lovelu
  3. infocrime24@gmail.com : info crime24 : info crime24
  4. crimereport24@gmail.com : Crime Report : Crime Report
  5. musasirajofficial@gmail.com : Musa Asari : Musa Asari
  6. crime7775@gmail.com : Ariful Islam : Ariful Islam
  7. nurealomsah@gmail.com : Nure Alom Sah : Nure Alom Sah
জামায়াতের কোন ইমাম, মুয়াজ্জিন নামাজ পড়াতে ও আজান দিতে পারবে না :- Crime Report 24
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চাঁদনী রাত — আবু মুসা আসারি ঠাকুরগাঁওয়ে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম উদ্বোধন শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানাকে ফুলেল শুভেচ্ছা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন  চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত : ১৫ নভেম্বর পুনর্মিলনী আয়োজনের সিদ্ধান্ত খায়ের মঞ্জিল দরবার শরিফ পরিচালনা কমিটি গঠিত : সভাপতি মোঃ মোস্তফা কামাল মানিক ও সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর শেফায়েত হোসেন ইউরোপ-বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের উদ্বোধন সুনামগঞ্জে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় হাজাঁরো সনাতন ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের গৌরারং ও বিশ^ম্ভরপুরের ফতেপুর দুটি ইুইনয়নে দিনব্যাপী লিফলেট বিতরণ করেন এড. নুরুল ইসরাম নুরুল শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জিডিএম ডিপার্টমেন্টের পোর্টফোলিও এবং এক্সিবিশন কোর্সের প্রদর্শনী শুরু।

জামায়াতের কোন ইমাম, মুয়াজ্জিন নামাজ পড়াতে ও আজান দিতে পারবে না :-

  • প্রকাশকাল: রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

জামায়াতের কোন ইমাম, মুয়াজ্জিন নামাজ পড়াতে ও আজান দিতে পারবে না :-
বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব

মোঃ নুরুন্নবী পাবনা প্রতিনিধিঃ
পাবনার আটঘরিয়ায় জামায়াতের কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না, জামায়াতের কোনো ইমাম নামাজ পড়াতে পারবে না’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

শনিবার (১৭ মে) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এদিন বিকেলে আটঘরিয়ায় জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত নেতাকর্মীদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে দেখতে গিয়ে এসব কথা বলেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

ভিডিওতে তিনি বলেন, দল যেটা সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তো নেবেই। সেটার সঙ্গে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু আমি আজকে বলব, ভবিষ্যৎ তো পরে। আটঘরিয়ায় কোনো মসজিদে জামায়াতের কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না। জামায়াতের কোনো ইমাম ইমামতি করতে পারবে না। গত শুক্রবার দেবোত্তর বাজার জামে মসজিদে জুম্মার নামাজ মসজিদে পড়তে পারেনি মানুষ। তালা দিয়ে পালিয়েছে। কতটা ন্যাক্কারজনক ঘটনা।

জামায়াতের অফিসে কোরআন ও হাদিস পোড়ানোর বিষয়ে হাবিব বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা কোরআন পোড়ায়নি। তারা (জামায়াত) নিজেরাই কোরআন পুড়িয়েছে। বিএনপির কোনো নেতাকর্মী কোরআন পোড়াতে পারে না- এটা আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি। যদি বিএনপির নেতাকর্মীদের কোরআন পোড়ানোর ভিডিও ফুটেজ দেখাতে পারেন তাহলে সমস্ত দায় দায়িত্ব আমি নেব। আর আমাদের যে একশটি মোটরসাইকেল ভাঙছে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তাদের।

হাবিব আরো বলেন, তারা মিথ্যা কথা বলে, এদের পেছনে নামাজ হয় না। এরা স্বাধীনতা বিরোধী রগ কাটা গ্রুপ। এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। পাকিস্তানের দোসর ছিল। তাই আটঘরিয়াবাসীকে আহ্বান জানাব এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।

আটঘরিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা নকীবুল্লাহ বলেন, হাবিব সাহেব বিএনপির একজন দায়িত্বশীল হয়ে আজান ইমামতি নিয়ে এতো বড় ন্যাক্কারজনক বক্তব্য দিয়েছেন। এর জন্য তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ওনার এই বক্তব্য মানুষ ভালোভাবে মেনে নেয়নি। সবাই ধিক্কার জানিয়েছে। মিথ্যা কথা বলে তিনি নাটক রচনা করছেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ৫ আগস্টের পর আটঘরিয়া সব অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আওয়ামী স্টাইলে দখল করেছে। এছাড়া প্রতিটি জায়গায় ব্যাপক চাঁদাবাজি করে বেড়াচ্ছে। এসবের বিরোধিতা করাই আমাদের কাল হয়েছে। নামাজরত অবস্থায় বিএনপির এসব সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর গুলি করেছে। ঈশ্বরদী থেকে সন্ত্রাসী বাহিনী এনে আমাদের ওপর স্বশস্ত্র হামলা করেছে। আমাদের অফিস পুড়িয়েই ক্ষ্যান্ত হয়নি। কোরআন শরিফও পুড়িয়েছে। আমাদের লোকজনের দোকান বাড়িঘর পাট ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। গত পরশু জুমার নামাজ পড়তে দেয়নি বিএনপির লোকজন। মসজিদে তালা দিয়ে চাবি নিয়ে ইমামকে হুমকি দিয়ে চলে গেছে।

উল্লেখ্য, দেবোত্তর ডিগ্রি কলেজের নির্বাচনে জামায়াত নেতাদের ফরম তুলতে বাধা দেন এবং মারধর করে বের করে দেন বিএনপির নেতারা। এ ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ ও সংঘর্ষের পর উপজেলা বিএনপির নেতা আলমের অফিস ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা। অপরদিকে বিএনপির নেতাকর্মীরা উপজেলা জামায়াতের অফিসে ভাঙচুর ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন। এসব ঘটনায় একে অপরের ওপর দোষারোপ করেছেন বিএনপি ও জামায়াতের নেতারা।

পাবনা জেলা প্রতিনিধি
১৮/০৫/২০২৫

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এধরণের অন্যান্য নিউজ