1. lifemedia766@gmail.com : admin : Badsah Deoan
  2. aglovelu99@gmail.com : Ag Lovelu : Ag Lovelu
  3. infocrime24@gmail.com : info crime24 : info crime24
  4. crimereport24@gmail.com : Crime Report : Crime Report
  5. mehedyhasan321m@gmail.com : Mehedy Hasan : Mehedy Hasan
  6. musasirajofficial@gmail.com : Musa Asari : Musa Asari
  7. crime7775@gmail.com : Ariful Islam : Ariful Islam
  8. nurealomsah@gmail.com : Nure Alom Sah : Nure Alom Sah
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু - Crime Report 24
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ত্রিশালের বৈলর চরপাড়া ও হদ্দের ভিটায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত উখিয়ায় লেঙ্গুর বিল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে যুবদলের সভায় যাওয়ার পথে দূর্ঘটনায় আহত নেতাকর্মীরা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কর্তৃক গাঁজা ও সিএনজিসহ গ্রেফতার ০১ খুলনায় ৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী পারভেজ মল্লিকের নেতাকর্মীর উপর সন্ত্রাসীদের হামলা। অসহায় শহিদুল ইসলামের পাশে ওয়াদুদ ভুইঁয়া ফাউন্ডেশন: মুদি দোকানের মালামাল উপহার সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিন্তে তথ্য অধিকার আইনের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে- সচিব, সমন্বয় ও সংস্কার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ পাঁচবিবিতে যুবদলের ৪৭’তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার ২০২৫ মেডিকেল টুরিজমে চমক এনেছে সুহা ট্রাভেলস থাইল্যান্ড কালিয়াকৈরে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীদের মাঝে ছাগল ও উপকরণ বিতরণ বীরগঞ্জে গলায় ফাঁসি গৃহবধুর মৃত্যু.

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

  • প্রকাশকাল: বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

নাইজারে পাওয়া বিরল এক মঙ্গলীয় উল্কাপিণ্ড বিক্রি হওয়ায় দেশটির সরকার তদন্ত শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি পৃথিবীতে পাওয়া মঙ্গলের সবচেয়ে বড় অংশ।

গত ১৬ জুলাই নিউইয়র্কে সোথেবি’স নিলামে অজ্ঞাত এক ক্রেতা ৫৩ লাখ ডলার (ট্যাক্স ও ফি-সহ) দিয়ে উল্কাপিণ্ডটি কিনে নেন।

‘এনডব্লিউএ ১৬৭৮৮’ নামের এই উল্কাপিণ্ডটির ওজন ২৪ দশমিক ৫ কেজি। এটা সাধারণত পাওয়া মঙ্গলীয় উল্কাপিণ্ডের তুলনায় অনেক বড়। ২০২৩ সালের নভেম্বরে এটি নাইজারের সাহারা মরুভূমির আগাদেজ অঞ্চলে এক উল্কাপিণ্ড শিকারি খুঁজে পান।

ধারণা করা হয়, কোটি বছর আগে মঙ্গলের পৃষ্ঠে কোনো ধূমকেতু বা গ্রহাণুর আঘাতে এটি বিচ্ছিন্ন হয়ে আসে এবং পরে পৃথিবীতে পতিত হয়।

নাইজার সরকার বলছে, উল্কাপিণ্ডটির রপ্তানি প্রক্রিয়া বেআইনি আন্তর্জাতিক পাচারের মতো হতে পারে। দেশের খনিজ, নিরাপত্তা, উচ্চশিক্ষা ও বিচার মন্ত্রণালয় একসঙ্গে এ তদন্ত চালাচ্ছে। বিক্রেতা ও ক্রেতা—দুজনেরই পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি। নাইজারে উল্কাপিণ্ড সম্পর্কিত নির্দিষ্ট কোনো আইন নেই, তবে সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।

সোথেবি’স জানায়, উল্কাপিণ্ডটি আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনেই রপ্তানি করা হয়েছে এবং সব নথিপত্র ঠিকঠাক ছিল। তবে তারা নাইজারের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে তথ্য যাচাই করছে।

বিশ্বে এখন পর্যন্ত মাত্র প্রায় ৪০০টি মঙ্গলীয় উল্কাপিণ্ড পাওয়া গেছে। যেহেতু মানুষ এখনো মঙ্গলে পা রাখেনি, এসব উল্কাপিণ্ডই লাল গ্রহের নমুনা হিসেবে পৃথিবীতে বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গবেষকেরা এগুলোকে সৌরজগতের ইতিহাসের ‘সময়-সংরক্ষক’ হিসেবে বিবেচনা করেন।

এনডব্লিউএ ১৬৭৮৮ নিলামে ওঠার আগে ইতালির স্পেস এজেন্সিতে প্রদর্শিত হয়েছিল এবং কিছু অংশ ইতালির ফ্লোরেন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে সংরক্ষিত আছে। তবে বড় আকারের মঙ্গলীয় উল্কাপিণ্ডের বেশিরভাগই ব্যক্তিগত সংগ্রাহক ও বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে। বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, গবেষণা, জনসাধারণের শিক্ষা ও ব্যক্তিগত সংগ্রহের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এধরণের অন্যান্য নিউজ